মেনু নির্বাচন করুন

সভাপতি



সভাপতির বাণী-

মেধা ও প্রতিভা নিয়ে কেউ পৃথিবীতে জন্মনেয় না। প্রতিভা ও মেধার বিকাশ ঘটাতে হয়। জন্ম নিলেই মানুষ মানুষ হয় না, মনুষ্যত্ব দিয়ে তাকে মানুষ বানাতে হয়। পিতা মাতা হলো সন্তানের জন্য পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক এবং পরিবারই হলো সবচেয়ে বড় বিদ্যাপীঠ। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হলো মেধা ও প্রতিভা বিকাশের অন্যতম স্থান। সেই বিকাশের অন্যতম কারিগর হলো শিক্ষক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কল্যাণেই জ্ঞান- বিজ্ঞান, খেলাধুলা ও সংস্কৃতি চর্চা মনুষ্যত্ব ও মেধার সম্প্রসারণ ঘটে। আর মেধার সম্প্রসারণ ঘটাতে পারলেই জাগরণ ঘটে একটি জাতির। একটি দেশকে উন্নতির শিখরে পৌছাতে হলে জাতিকে গড়ে তুলতে হবে শিক্ষিত করে। সময়ের বিবর্তনের সাথে সাথে পরিবর্তন ঘটেছে শিক্ষাক্ষেত্রেও।

 বর্তমান সরকারের অর্থানুকুল্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এ কলেজে একটি কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। যার মাধ্যমে নিয়মিত প্রশিক্ষণ নিচ্ছে শিক্ষক-কর্মচারী এবং ছাত্র-ছাত্রী বৃন্দ। সেই সাথে অন্যান্য কার্যক্রমও চলছে যথারীতি। তাছাড়া 'ভিশন-২০২১' বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সর্বক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। যুগের চাহিদা অনুসারে এ প্রতিষ্ঠানকে আরও সমৃদ্ধ এবং যুগোপযোগী করার জন্য এই কলেজের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং ছাত্র-ছাত্রী বৃন্দ নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের প্রচেষ্টা ফলপ্রসূ হোক এবং এ কলেজটির সুনাম ছড়িয়ে পড়ুক সারা বাংলায় এই প্রার্থনা।

দাদপুর জি. আর ডিগ্রি কলেজ কর্তৃক 'স্মৃতির দর্পণ' ৩য় সংখ্যা প্রকাশ সত্যিই প্রসংশার দাবিদার। আমি 'স্মৃতির দর্পণ' প্রকাশের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাই। সবার সুস্থ্যতা ও নতুন উদ্যোমে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।